নিজস্ব প্রতিবেদক
ঈদুল আজহা ঘিরে পাইকারি বাজারের তুলনায় খুচরা বাজারে বেশি দামে মসলা বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বরিশালের চকবাজার, বাজার রোড, বাংলাবাজারসহ আরও কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে প্রতিকেজি এলাচ ৪৬০০-৫০০০, জিরা ৫৫০-৬৫০ টাকা, দারুচিনি ৪৫০-৫০০ টাকা, লবঙ্গ ১৩৫০-১৪৫০ টাকা, কালো গোলমরিচ কেজি ১৪০০-১৫০০, কিশমিশ ৫৫০-৬৫০ টাকা, আদা ১০০-১২০ টাকা কেজি, রসুন ১২০-১৪০ টাকা ও পেঁয়াজ ৫০-৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। একজন পাইকারি মসলা বলেন, গত কয়েক মাস ধরে মসলার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। মসলার সরবরাহও স্বাভাবিক রয়েছে। তাই দাম আগের তুলনায় কম।
আরেক মসলা ব্যবসায়ী জানান, প্রায় মসলাই দেশের বাইরে থেকে আমদানি করা হয় বলে দাম বিশ্ববাজারের ওপর নির্ভর করে। তবে পাইকারি বাজারে মসলা যে দামে বিক্রি করা হয় খুচরা বাজারে তার চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হওয়ার কারণে অনেকে মনে করেন পাইকারি বাজারেও মসলার দাম বেড়েছে। ক্রেতাদের অভিযোগ, মসলার দাম স্থিতিশীল থাকলেও তা বেশী দামেই স্থিতিশীল। সাধারন মানুষের খুচরা বাজারের ওপর নির্ভরশীল হতে হয়। তাই খুচরা মূল্য কমানো উচিত। পাইকারি বাজারে দাম কমলে খুচরা বাজারেও দাম কমে যাবে।
তাছাড়া নিয়মিত বাজার মনিটরিং দরকার। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বরিশালের উপ-পরিচালক জানান, প্রতিদিনই আমরা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি রোধে বাজার মনিটরিং করছি। চলমান কর্মসূচীর অংশ হিসাবেই আমরা অসাধু ব্যবসায়ীদের ব্যাপারে ব্যবস্থা নিয়ে থাকি।
Daily Bangladesh Bani বৈষম্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমাদের দৈনিক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়িয়ে, সমাজের অন্ধকার দিকগুলো উন্মোচন করে প্রতিটি মানুষের সমান অধিকারের প্রচার করি।