নলছিটি প্রতিনিধি।।
স্কুল ফিডিং কার্যক্রম শুরু হতেই অভিযোগ আর অভিযোগে সরব হয়ে উঠেছে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থীদের ৯০%–কে খাবার সরবরাহ করা হলেও বাস্তবে অনেক বিদ্যালয়ে গড়ে মাত্র ৫০ থেকে ৭০% শিক্ষার্থী উপস্থিত হচ্ছে। ফলে অতিরিক্ত খাবার প্রতিদিন থেকেই যাচ্ছে এবং তা ভাগাভাগি নিয়ে তৈরি হচ্ছে নানা অভিযোগ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক জানিয়েছেন,
“বিদ্যালয়ে যে পরিমাণ খাবার আসে তার অনেকটাই পড়ে থাকে। এই অতিরিক্ত খাবার ভাগাভাগি নিয়ে শিক্ষক ও কর্মচারীদের মধ্যে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়েছে।”

গুণগত মান নিয়েও প্রশ্ন
খাবারের মান নিয়েও উঠছে তীব্র অভিযোগ।
• দিনাজপুর থেকে আসা রুটির গুণগত মান প্রশ্নবিদ্ধ, পাশাপাশি প্রতিটি রুটির ওজন ১২০ গ্রামের কম পাওয়া গেছে।
• যে কলা সরবরাহ করা হয় তার অনেকই কাঁচা বা পচা, তাছাড়া ওজন ১০০ গ্রামের কম—দাবি শিক্ষক-অভিভাবকদের।
• শুধুমাত্র ডিমের ক্ষেত্রে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি, বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
স্থানীয় অভিভাবকরা মনে করছেন, সঠিক তদারকি ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত না হলে এ কর্মসূচির সুফল শিক্ষার্থীরা পাবে না।
Daily Bangladesh Bani বৈষম্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমাদের দৈনিক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়িয়ে, সমাজের অন্ধকার দিকগুলো উন্মোচন করে প্রতিটি মানুষের সমান অধিকারের প্রচার করি।