হিজলা প্রতিনিধিঃ বরিশালের হিজলা উপজেলায় রাজনৈতিক নেতা ও ব্যবসায়ী খালেক মাঝির সুনাম নষ্ট করায় একটি মহল গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ।গত দুই আগে একটি প্রকৃত ঘটনাকে অন্যভাবে সংবাদকর্মীদের তথ্য দিয়ে স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ করায়।
খালেক মাঝির উপজেলা হরিনাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির আদর্শের সৈনিক। হিজলা উপজেলায় বিএনপি গ্রæপিং রাজনীতির হয়রানি শিকার অনেক বিএনপির নেতাকর্মীরা।গত ৫ ই আগস্টের পরে হরিনাথপুর ইউনিয়নে খালেক মাঝিকে নিয়ে ফেইসবুকে ফেইক আইডি দিয়ে নানা অপপ্রচার চালায়।এছাড়াও বরিশালের সংবাদকর্মীদের ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায়।
ঝান্ডা লঞ্চ সুপারভাইজার ও মাস্টার বলেন গত ১৬ ই জুন সকালে প্রতিদিনের ন্যায় হরিনাথপুর লঞ্চঘাট দিয়ে ঝান্ডা লঞ্চ যোগে গঙ্গাপুর মাছঘাটে যাচ্ছিলেন খালেক মাঝি।লঞ্চে ঈদের যাত্রীদের প্রচণ্ড ভিড় ছিল।তখন লঞ্চের কিনারায় একজন বৃদ্ধ মহিলা দেখে এক যাত্রীর সিটের পাশে বসতে বলেন। তখন ঐ যাত্রী বাধা দিলে বাকবিতণ্ডা হয়।তাৎক্ষণিক লঞ্চে স্টাফরা ঘটনাস্থলে ঐ যাত্রীর সাথে তাদের বিবাদ হয়।পরে গঙ্গাপুর লঞ্চ ঘাটে খালেক মাঝি নেমে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চলে যায়।
ঐদিন ঝান্ডা লঞ্চে যাত্রী ছিলেন ঢাকা উত্তরা থানা আওয়ামীলীগের শ্রমিকলীগের সভাপতি হিজলা উপজেলার কাজী মেহেদি হাসান।তিনি উপজেলা জামায়াত ইসলামীর নেতা।সে ঢাকায় একটি পত্রিকার সাথে জড়িত।এ ঘটনা স্থানীয় দৃষ্ট চক্রের সাথে ষড়যন্ত্র করে পত্রিকায় সংবাদ করায়।যাতে বিএনপির নেতা খালেক মাঝির সম্মান নষ্ট হয়।
খালেক মাঝি বলেন চরম মানসিক হয়রানির শিকার আমি।এলাকায় আমার জন সমর্থন দেখে কিছু অপপ্রচারকারীরা যাতে দলীয় পদ-পদবি না পাই এজন্য একটি মহল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ করায়।বিভিন্ন ফেইক আইডি দিয়ে আজেবাজে লেখা পোস্ট করে।তাই সংবাদকর্মীদের সরেজমিনে তথ্য জেনে সংবাদ প্রকাশের অনুরোধ জানান।
Daily Bangladesh Bani বৈষম্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমাদের দৈনিক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়িয়ে, সমাজের অন্ধকার দিকগুলো উন্মোচন করে প্রতিটি মানুষের সমান অধিকারের প্রচার করি।