রবিবার, ডিসেম্বর ২১, ২০২৫

বাউফলে গভীর রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই পাঁচ দোকান

বাউফল প্রতিনিধি

পটুয়াখালীর বাউফলে গভীর রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পাঁচটি দোকান সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়েছে। এ ঘটনায় আনুমানিক ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার ধুলিয়া বাজারে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

আগুনে পুড়ে যাওয়া দোকানগুলো হলো— রাকিব হোসেনের ফার্মেসি, সুলতান মেলকারের চায়ের দোকান, বেলাল মেলকারের মুদি ও মনোহারি দোকান, আমিন হোসেনের মুদি দোকান এবং নয়ন শরীফের খাবার হোটেল।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্র জানায়, রাতের নীরবাউফল প্রতিনিধি : পটুয়াখালীর বাউফলে গভীর রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পাঁচটি দোকান সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়েছে। এ ঘটনায় আনুমানিক ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার ধুলিয়া বাজারে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

আগুনে পুড়ে যাওয়া দোকানগুলো হলো— রাকিব হোসেনের ফার্মেসি, সুলতান মেলকারের চায়ের দোকান, বেলাল মেলকারের মুদি ও মনোহারি দোকান, আমিন হোসেনের মুদি দোকান এবং নয়ন শরীফের খাবার হোটেল।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্র জানায়, রাতের নীরবতার মধ্যে হঠাৎ একটি দোকান থেকে আগুনের লেলিহান শিখা বের হতে দেখা যায়। মুহূর্তের মধ্যেই আগুন আশপাশের দোকানগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী আগুন নেভানোর চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা বেশি হওয়ায় তা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি।

পরবর্তীতে সংবাদ পেয়ে বাউফল ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। তবে ততক্ষণে পাঁচটি দোকান সম্পূর্ণভাবে পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

এ বিষয়ে বাউফল ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের লিডার সোরহাব জানান, রাত সাড়ে ৩টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয় এবং তারা রাত ৪টার দিকে সংবাদ পান। ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পৌঁছাতে সময় লাগে। তদন্ত শেষে আগুন লাগার প্রকৃত কারণ নিশ্চিত করা হবে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন এবং দ্রুত সরকারি সহায়তার দাবি জানিয়েছেন।

বতার মধ্যে হঠাৎ একটি দোকান থেকে আগুনের লেলিহান শিখা বের হতে দেখা যায়। মুহূর্তের মধ্যেই আগুন আশপাশের দোকানগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী আগুন নেভানোর চেষ্টা চালালেও আগুনের তীব্রতা বেশি হওয়ায় তা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি।

পরবর্তীতে সংবাদ পেয়ে বাউফল ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। তবে ততক্ষণে পাঁচটি দোকান সম্পূর্ণভাবে পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

এ বিষয়ে বাউফল ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের লিডার সোরহাব জানান, রাত সাড়ে ৩টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয় এবং তারা রাত ৪টার দিকে সংবাদ পান। ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পৌঁছাতে সময় লাগে। তদন্ত শেষে আগুন লাগার প্রকৃত কারণ নিশ্চিত করা হবে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন এবং দ্রুত সরকারি সহায়তার দাবি জানিয়েছেন।

আরো পড়ুন

ভাঙা বাঁশের সাঁকো দুই পাড়ের মানুষের জন্য ‘মরণ ফাঁদ’

দুমকি প্রতিনিধি পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার মুরাদিয়া নদীর ওপর স্থানীয়দের উদ্যোগে নির্মিত বাঁশের সাঁকোটি এখন চরম …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *